ভূমিদস্যু,চাঁদাবাজ, জবরদখল কারীদের হুমকির ভয়ে জমিতে যাইতে পারচ্ছে না ভুক্তভোগী,
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি,
মামুন ভুইয়া
ভুক্তভোগী মামুন ভুইয়া বিগত চার
পাঁচ বছর আগে কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভায় ৮ নং ওয়ার্ড প্রকাশ নগুয়া বটতলা এলাকায় সাত শতাংশ জমি একুশ লাখ টাকা দাম সাবস্ত করিয়া এগারো লাখ টাকা মোছাঃ অনুফা খাতুন কে দিয়ে রেজিষ্ট্রি বায়না করেন, কিন্তু মোছাঃ অনুফা খাতুনের বিক্রিত জমি ক্রেতাকে মাপঝোঁক করে বুঝাইয়া দিতে গেলে, আসামী ১) মোঃ গোলাপ মিয়া পিতা মূত শরাফত আলী, ২) মোঃ
রফিকুল ইসলাম হেলাল, ৩) মোঃ
শফিকুল ইসলাম বিল্লাল, ৪) মোঃ
সাইফুল ইসলাম দুলাল, ৫) মোঃ
আজাহারুল মিয়া সর্ব পিতা মূত শাহেদ আলী মেম্বার সর্ব সাং নগুয়া বটতলা সর্ব থানা ও জেলা কিশোরগঞ্জ, উল্লেখিত সকল আসামীরা একদল ভুক্ত সন্তাসী ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ পরধনলোভী প্রকৃতির লোক বটে,ঘটনার দিন ও সময়ে সকল আসামীরা এক যোগ হয়ে খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকা অবস্থায় মামুন ভুইয়া তাহাদের প্রতি উত্তর দিলে সকল আসামীরা
অনুফা খাতুন ও মামুন ভুইয়া কে
জানে মারিয়া পেলিবে বলে হুমকি দিয়ে বলে এই মুহূর্তে জমি থেকে না গেলে দুই জনকেই খুন করিয়া লাশ ঘুম করে পেলিবে, সেই বিষয় নিয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ গন কে অবগত করিলে তাড়া বলেন এইসব খারাপ লোকজন এর বিরুদ্ধে কথা বলতে পারিবেন
না,এবং আইনের সহযোগিতা নিবার জন্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ গন পরামর্শ দেন, তখন মোছাঃ অনুফা খাতুন কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন বেশ কয়েকটি তাহাতেও আইনি ভাবে বিচার পাইনি মোছাঃ অনুফা খাতুন পরর্বতীতে অপারগ হয়ে মোছাঃঅনুফা খাতুন মাননীয় পুলিশ সুপার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেও বিচার পান নি, এবং এই দুনীতি বাজ ভূমিদস্যুরা সবাই মিলে মামুন ভুইয়া কে ও প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে বলে সালারপুত তুকে যুদি এই জমিতে দেখিতে পাই তবে তুকে গুলি করিয়া মেরে তোর জায়গা কিনার সাধ মিটিয়ে দিবো
এদের হুমকির কারণে ভুক্তভোগী
মামুন ভুইয়া কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন কিন্তু বিনিময়ে কিছুই হলোনা বিধায় মাননীয় পুলিশ সুপার কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেন তাহাতেও আইনি ভাবে বিচার পাইনি বিধায়
মামুন ভুইয়া এই ভাবে অনেক অনেক অভিযোগ করেন বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে এতেও কোনো লাভ হয়নি,পড়ে এই আসামীদের বিরুদ্ধে মামুন ভুইয়া বাদী হয়ে মাননীয় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট কোর্টে ২,৩,৪, নং আসামীদের বিরুদ্ধে একটি ফৌঃ কাঃ বিঃ ১৪৪/১৪৫/ধারায় মামলা দায়ের করেন কিন্তু উল্লেখিত আসামীরা কোর্টে হাজির হয়ে সঠিক কাগজ পএ দেখাইতে পারেন নাই বিধায় মাননীয় আদালত মামুন ভুইয়ার পক্ষে রায় ও ডিগ্রি দেন, ডিগ্রি পেয়ে ও এই
দুনীতি বাজ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের কবল হইতে কিনা জমি উদ্ধার করতে পারেন নাই বিধায় আরও অনেক অভিযোগ দেন রায়ের ফটোকপি দিয়ে কিন্তু তাহাতেও আইনি ভাবে সহযোগিতা পায়নি ভুক্তভোগী মোঃ মামুন ভুইয়া, হঠাৎ একদিন এই আসামীরা মামুন ভুইয়া কে হুমকি দিয়ে বলে সালারপুত তুই যুদি আমাদের কে দুই লাখ টাকা চাঁদা দিস তবেই তোকে জায়গাতে আসিতে দিবো না হলে কোনো দিন ও এই জমিতে আসিতে দিবো না, মোঃ মামুন ভুইয়া এদের দাবী কূত দুই লাখ টাকা চাঁদা দিবনা বলিলে আরও ভিষণ উওেজিত হইয়া মামুন ভুইয়া কে খুন করিবে বলে হুমকি দেয়, সেই বিষয় নিয়ে মোঃ মামুন ভুইয়া সকল আসামীদের নামে সংবাদ সম্মেলন করিলে কিছু কিছু পএিকায় নিউজ প্রকাশ হয়েছে তার পর ও কিনা জমিতে যাইতে পারচ্ছেন না এই ভুক্তভোগী মামুন ভুইয়া, ইদানিং শফিকুল ইসলাম বিল্লাল গংরা ভুক্তভোগী মামুন ভুইয়া কে খুন করার জন্য ভাড়াটিয়া গুন্ডা মাস্তান লাগিয়েছে
এবং বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলার ভয় দেখাচ্ছে তাড়া, মাননীয় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের
হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী মামুন ভুইয়া এই বিষয় নিয়ে, এবং ভুক্তভোগী বলেন তার সাকুল্যে কাগজ পএ সটিক থাকার পরও এদের মত দূর্নীতিবাজ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের ভয়ে আতংকে বসবাস করিতেছেন, এবং তাহাদের বিরুদ্ধে যে সব প্রশাসনের কার্যালয়প লিখিত অভিযোগ করেছেন তাহার সাকুল্যে অভিযোগের রিসিভ কপি আছে ভুক্তভোগীর কাছে, সেই বিষয় নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে ভুক্তভোগী মামুন ভুইয়া বলেন আমি সঠিক বিচার প্রর্থনা করিতেছি,