1. admin@dainikbangladeshpotro.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বরিশালে গণধর্ষণের পর হত্যা, দুইজনের ফাঁসির আদেশ গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচারের দাবীতে বাকেরগঞ্জ বিএনপি’র গনসমাবেশ অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় সন্ত্রাসীদের চুরির আঘাতে সাবেক রেল ইন্জিনিয়ারি আঃ আউয়াল সাহেব কে হত্যা করার চেষ্টা, মির্জাগঞ্জে, উপজেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন। উজিরপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিরল রোগে আক্রান্ত সন্তানকে নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন বাবা বাকেরগঞ্জে পরিমাপে কম দেয়ায় হাওলাদার ফিলিং স্টেশনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা! বরিশালে দৈনিক সংবাদ সারাবেলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বাকেরগঞ্জে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ! বাকেরগঞ্জে সাবেক মেয়র লোকমান ও ৪ কাউন্সিলরসহ দুই শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা!

বিরল রোগে আক্রান্ত সন্তানকে নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন বাবা

দৈনিক বাংলাদেশ পত্র ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬ বার পঠিত

বিরল রোগে আক্রান্ত সন্তানকে নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন বাবা

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিরল রোগে আক্রান্ত ছেলেকে নিয়ে পথে পথে ঘুরছেন অসহায় বাবা আমিনুল ইসলাম। অর্থ সংকটে করাতে পারছেন না চিকিৎসা। ছেলের চিকিৎসার জন্য সমাজের বৃত্তবানদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ওই সর্বহারা বাবা।

পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার ছারছিনা গ্রামের বাসিন্দা মো.আমিনুল ইসলামের ছেলে পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র জুবায়ের আল মাহমুদ বিরল রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। জিহ্বায় টিউমার সাদৃশ্য বিরল এক রোগ জুবায়েরের জীবনকে অনিশ্চিত করে দিয়েছে।
মুখে রুমাল বেঁধে স্কুলে যাওয়াসহ সমাজের সবকিছু থেকেই নিজের এই রোগকে আড়াল করতে হয় রুমাল দিয়ে। জুবায়ের যেন সমাজের এক বোঝা।

বাবা আমিনুল ইসলাম বলেন, জুবায়ের আল মাহমুদের জন্মের পরেই জিহ্বায় এক বিরল রোগের দেখা দেয়। ছোটবেলায় আরো কম ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে সমস্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। বর্তমানে রোগটি মারাত্মক রূপ ধারন করেছে। জিহ্বা বড় হয়ে যাওয়ায় তরল খাবার ছাড়া কিছুই খেতে পারেনা জুবায়ের।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ইতিমধ্যে চিকিৎসা করালেও কোন কিছুতেই সুস্থ হয়নি জুবায়ের। এরপর দেশের ডাক্তারদের পরামর্শে উন্নত চিকিসার জন্য ভারতের বেলরে নিয়ে যায় নিজ সন্তান জুবায়েরকে।

জমি বিক্রির সামান্য টাকায় ভারতে ৪৯ দিন চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে আসেন তারা৷ পরবর্তী ৩ বছর পরে পূনরায় ভারতের বেলরের সেই হাসপাতালে চিকিসার জন্য যাওয়ার কথা থাকলেও অর্থসংকটে বর্তমানে দেশেও চিকিৎসা করাতে পারছেন না এই অসহায় পরিবারটি।

নিজের জীবনের বিনিময় হলেও সন্তানকে বাঁচাতে চান এই বাবা। মাথা গোঁজার ঠাই ছাড়া বর্তমানে আর কোন অর্থসম্পদ নেই তাদের। ছেলের চিকিৎসার জন্য সবকিছু বিক্রি করে বর্তমানে সর্বহারা এই পরিবারটি ছেলেকে বাঁচাতে সমাজের বৃত্তবানদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
আমিনুলের সাথে যোগাযোগের নাম্বার:- ০১৭৫৩৮৫৬৯৭৬

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক বাংলাদেশ পত্র
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park