কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় সন্ত্রাসীদের চুরির আঘাতে সাবেক রেল ইন্জিনিয়ারি আঃ আউয়াল সাহেব কে হত্যা করার চেষ্টা,
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি মোঃ মামুন ভুঁইয়া,
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা শোলাকিয়া বাগপাড়া এলাকার সাবেক রেল ইন্জিনিয়ার আঃ আউয়াল সাহেব ১৩/১১/২৪ ইং তারিখে কিশোরগঞ্জ কোর্ট হইতে অটোরিকশা দিয়ে বাসায় আশার পথে খরমপট্রি সমবায় অফিসের সামনে আশার মাএই চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী, দাঙ্গাবাজ, গুন্ডা,ও মাদক সেসব কারী প্রকৃতি লোকজন ১) মোঃ বোকারি (২৬) পিতা মোঃ রফিকুল ইসলাম , ২) মোঃ বোরহান উদ্দিন (২৪) পিতা মোঃ রফিকুল ইসলাম সাং নগুয়া, ৩) মোঃ শামীমুর রহমান শামীম (৩৮) পিতা মোঃ জসিম উদ্দিন সাং আলোরমেলা, ৪) মোঃ আরমান জামিল চৌধুরী ৩০) পিতা মোঃ ছাইদুল্লা, সহ আরও আজ্ঞাত নামা ৫/৭/ জন ভাড়াটিয়া গুন্ডা মাস্তান, সর্ব থানা ও জেলা কিশোরগঞ্জ, উল্লেখিত সকল দুর্বৃত্তরা একদল ভুক্ত চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী লোকজন বটে, আঃ আউয়াল সাহেব বলেন তিনি কোর্ট হইতে অটোরিকশা দিয়ে বাসার দিকে আশার পথে খরমপট্রি সমবায় অফিসের সামনে আশার মাএই ১,২,৩,৪,৫,নং আসামীরা তার রিকশা আটকিয়ে ৩,নং আসামীর হুকুমে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবী করিয়া আঃ আউয়াল সাহেব কে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে এবং থাকে কিল ঘুষি মারিতে থাকে হঠাৎ ১,ও ২,নং সন্ত্রাসী তাদের কোমরে থাকা দালালো চুরি বের কিরিয়া আঃ আউয়াল সাহেব কে খুন করার উদ্দেশ্য ১নং আসামী বোকারি পার দের উক্ত চুরির পারটি আউয়াল সাহেবের কোমরে লাগিয়া প্রায় চার ইঞ্চি ডুকে মারাত্মক রক্তাক্ত জখম হয়, দ্বিতীয় পারটি বোরহান উদ্দিন দিলে আউয়াল সাহেবের কোমরের নিচে লাগিয়া মারাত্মক রক্তাক্ত জখম হয়, উক্ত চুরির আঘাতে আউয়াল সাহেব শিরির মধ্যে পড়ে যায় এবং তার শরীর থেকে প্রচুর রক্ত ক্ষনণ হয়, পরে তার এই অবস্থা দেখে আশ পাশের দোকানদার ও কতক পথচারী লোকজন এগিয়ে আসিয়া আঃ আউয়াল সাহেব কে দ্রুত কিশোরগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের ডাঃ সাহেব এই অবস্থা দেখে আঃ আউয়াল সাহেব কে দ্রুত সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যাল রেফার্ড করেন, ঘটনার কিছু ক্ষন পড়েই কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানা হইতে পুলিশ সরজমিনে আসিয়া সততা প্রমাণ পান পুলিশ, জখমী আঃ আউয়াল সাহেবের শরীর থেকে প্রচুর রক্ত বের হচ্ছে বলে জানাযায়, এই বিষয় টি তার পরিবারের লোকজন কে জিজ্ঞেস করিলে তখন তারা বলেন পূর্বের শত্রুতার সূত্রপাত ধরে আঃ আউয়াল সাহেব কে খুন করার উদ্দেশ্য আঘাত করে এবং আরও দুই বার এমন ঘটনা ঘটিয়েছে, জখমীর পরিবারের লোকজন এর এর কাছে জানাযায় ৩নং আসামী মোঃ শামীমুর রহমান শামীম প্রায় সময় আঃ আউয়াল সাহেবের কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবী করিয়া আসিতেছে উক্ত দাবী চাঁদা না দেওয়ার কারণে ৩নং আসামীর হুকুমে ১,২, আসামীরা জীবনের জন্য শেষ করে দিতে চাইছিলো,এই দুর্বৃত্তরা, এখন পর্যন্ত জখমী আঃ আউয়াল সাহেব সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিক্যালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, জখমী আঃ আউয়াল সাহেব এর কাছে জিজ্ঞেস করিলে সব কিছু খুলে বলেন, এই বিষয় নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন জখমী আঃ আউয়াল সাহেব, তিনি আরও বলেন এখন পযর্ন্ত এইসব অপরাধীদের কে গ্রেফতার করা হচ্ছে না, তিনি আরও বলেন উল্লেখিত সকল সন্ত্রাসীদের নামে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করিয়া ও কোনো সটিক বিচার না পাওয়ায় সকল আসামীরা সাহস বেড়ে গেছে, বিস্তারিত আসছে পরবর্তী আরও নিউজে,